1. admin@dakbela.com : admin :
কুষ্টিয়া কোট পাড়ার ফারহানা তানিয়া তাহার আব্বার ৭ম মৃত্যুবার্ষিকী নিয়ে কিছু কথা তিনি বললেন। - ডাক বেলা
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:২০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
পবিত্র কাবাঘরে ‌জয় বাংলা স্লোগান দেওয়া যুবক পদুয়ার হারুন কসবায় চিলড্রেন ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত নবীনগরে মোবাইল চুরির অপবাদ সহ্য করতে না পেরে যুবকের আত্মহত্যা শ্রীপুরে বোতাম তৈরি  কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড! আগুন নিয়ন্ত্রণে ৭টি ইউনিট  রাজশাহীতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল স্বামী-স্ত্রী ও শ্যালিকার আরএমপি’র রাজপাড়া থানার নতুন ভবনের উদ্বোধন মিঠাপুকুরে ওয়াল্ডভিষণ CVA কর্ম-পরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত। কালিয়াকৈর মডেল প্রেস ক্লাবের বাৎসরিক শিক্ষা সফর কক্সবাজার গোপালপুর দ্বী-মূখী উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ কসবায় বৃহত্তর কুমিল্লা জেলা কিন্ডারগাটের্ন এসোঃ বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

কুষ্টিয়া কোট পাড়ার ফারহানা তানিয়া তাহার আব্বার ৭ম মৃত্যুবার্ষিকী নিয়ে কিছু কথা তিনি বললেন।

ডাক বেলা ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১৭ বার পঠিত

মোঃ আশরাফ ইকবাল পিকলু মাজমাদার
কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধি।

আমার আব্বা আব্দুল হাই খানের আজ ৭ম মৃত্যুবার্ষিকী, কতটা সময় চলে গেল এরমধ্যে।
শুধু মনে পড়ে মা- আব্বার সান্নিধ্যে কাটানো সময়ের কথা, তাঁদের অকৃত্রিম স্নেহ, ভালবাসা যা আর কোথাও পাওয়া যায় না। মনে পড়ে আব্বা কখনো আমাকে বকা দেননি। আমাদের কোন ভাইবোনকেই শাসন করেন নি।
যা বলার বুঝিয়ে বলেছেন।
আব্বার জীবন-যাপন ছিল খুব সাধারণ। আব্বা ছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ও ইংরেজী সাহিত্যে এম. এ। এম.এড,বি.এড। আব্বার উচ্চাশা ছিল না হয়তো তাই সুযোগ পাওয়া সত্ত্বেও আরো উচ্চ পদে যোগ দেন নি। জেলা শিক্ষা অফিসার হিসেবে জীবন অতিবাহিত করেছেন। আব্বার ছিল দেশী- বিদেশী প্রচুর বই এর কালেকশন। আব্বা দিনলিপি লিখতেন।
গল্প লিখতেন মাহে নও পত্রিকায়। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় ‘সাহিত্য রত্ন ‘উপাধি লাভ করেন কিন্ত আমি জানতাম না। কখনও নিজের সম্বন্ধে বলেন নি। আমি শুনেছি উনার মৃত্যুর পরে লালিম মামার কাছে। আব্বার নানা মীর আজগর আলীর চাচাত ভাই ছিলেন প্রখ্যাত সাহিত্যিক মীর মশাররফ হোসেন।
আব্বা আমাকে বলেছিলেন আমি যেন মীর মশাররফ হোসেনের উপরে একটি বই রচনা করি। কারণ এ প্রজন্মের ছেলে-মেয়েদের জানা প্রয়োজন। আব্বা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের গাইড বই রচনা করতেন। ডিকশনারী মুখস্থ ছিল।
আমি সবসময় আব্বার কাছে ইংরেজি শব্দ জিজ্ঞেস করলে সাথে সাথেই বলতেন। প্রখর স্মরণ শক্তি ছিল। যতটুকু পেরেছেন নীরবে মানুষের উপকার করেছেন ।
আব্বার জন্য দোয়া করি মহান আল্লাহ জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন আমিন। ছবিটি তোলা ১৯৯৮ সালে কানাডার নায়াগ্রা ফলস এর সামনে।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরও খবর