1. admin@dakbela.com : admin :
রামেক হাসপাতালে ডেঙ্গুতে চিকিৎসাধীন শিশু তাওহীদের মৃত্যু, ভর্তি রয়েছে ১৮২ জন* - ডাক বেলা
মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৪১ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
কুষ্টিয়ায় জেলায় পেঁয়াজের চারা রোপণে ব্যস্ত কৃষকেরা সাতকানিয়ায় অবৈধ বালু ব্যবসায়ীদের হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন সাতকানিয়ায় বালু ব্যবসায়ীদের হামলা, আহত ৬ নবাগত পুলিশ সুপার মহোদয়ের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় যোগদান উপলক্ষ্যে বিশেষ কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত। রাজশাহীতে চরে জরিপে অবরুদ্ধ ১০ সার্ভেয়ার রাকাবের প্রধান শাখায় দু’পক্ষের হাতাহাতি,আহত ১ ব্যক্তিগত এবং পেশাগত জীবনে শৃঙ্খলা বজায় রাখার আহবানঃ আরএমপি কমিশনার সিংড়ায় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীতা ঘোষণা করলেন জার্জিস কাদির বাবু আমতলীর সিপিপির শ্রেষ্ঠ স্বেচ্ছাসেবক টিম লিডার রিপন মুন্সি। যশোরে মাইকেল মধুসূদন দত্তের জন্মদিন উপলক্ষে মধুমেলার মাঠের নিলাম

রামেক হাসপাতালে ডেঙ্গুতে চিকিৎসাধীন শিশু তাওহীদের মৃত্যু, ভর্তি রয়েছে ১৮২ জন*

Sm Shakil
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ৮৯ বার পঠিত

 

*রহিদুল ইসলাম, স্টাফ রিপোর্টার, রাজশাহী:*

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন তাওহীদ ইসলাম (১৩) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। মৃত তাওহীদের বাড়ি রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায়।

এ নিয়ে চলতি ডেঙ্গু মৌসুমে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ( রামেক) হাসপাতালে ১১ জন ডেঙ্গু রোগীর মৃত্যু হলো। বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ১৮২ জন রোগী ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন ।

শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফ এম শামীম আহাম্মদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, এ রোগীর কোনো ভ্রমণ ইতিহাস ছিল না। রোগী মাত্র একদিনের জ্বরেই কাবু হয়ে পড়ে। জ্বরের সঙ্গে তার তীব্র মাথাব্যথা ছিল। এতে দুর্বল হয়ে পড়লে তাকে গত ২৪ সেপ্টেম্বর বিকেল ৩টার দিকে রামেক হাসপাতালের ডেঙ্গু (৩০ নম্বর ওয়ার্ড) ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। কিন্তু রোগীর অবস্থা ধীরে ধীরে আরও নাজুক হয়ে পড়ে। তাই উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে গত ২৮ সেপ্টেম্বর আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়েছিল। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার ভোর ৫টার দিকে তার মৃত্যু হয়।

শামীম আহাম্মদ জানান, এখন পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২ হাজার ৯৭ জন রোগী রামেক হাসপাতালে ভর্তি হন। এর মধ্যে রাজশাহীর স্থানীয় রোগী ছিল ১ হাজার ৩৬৯। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন ১ হাজার ৯০৪ জন রোগী। মারা গেছেন ১১ জন রোগী। বর্তমানে চিকিৎসা নিচ্ছেন ১৮২ জন রোগী। আর এখন স্থানীয় রোগীই বেশি।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরও খবর