স্পেশাল ক্রাইম রিপোর্টার টিপু সুলতান
কাশেমপুর সুলতান মার্কেট পুকুরপাড় কাজী দেলোয়ার।একজন মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল। সরকারি কাজী দেলোয়ার নামে পরিচিত। কাজী দেলোয়ার প্রায়ই বাল্যবিবাহ দিয়ে থাকেন। ১২। ১১। ২০২৩ তারিখে ১৫ বছরের মেয়ে। নাম রোমা আক্তার। ছেলের নাম মোমেন হোসেন। দুজনে একি গার্মেন্টসেই চাকরি করতেন। ১ বছরের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। মোমিন ছেলেটা মেয়েটা তুলে নিয়ে। কাজী দেলোয়ারের কাছে গেলে। ১৫ বছরকে । ১৮ বছর বানিয়ে বাল্যবিবাহ দিয়েছে, বলে জানা যায়। কাজী দেলোয়ার একজন সরকারি কাজী নামে পরিচিত। মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল কাজী দেলোয়ার কিভাবে জন্ম সনদপত্র নকল করে থাকেন কাজি দেলোয়ার। তথ্যসূত্রে জানা যায় কাজী দেলোয়ার প্রায়ই বাল্যবিবাহ দিয়ে থাকে। সরকারি নিয়ম নীতি ভঙ্গ করেই যাচ্ছে কাজী দেলোয়ার। এবং কাজী দেলোয়ারের খুটির জোর কোথায়, সরকারি নিয়ম নীতি ভঙ্গ করে চালিয়ে যাচ্ছে বাল্যবিবাহ। সাংবাদিকরা তথ্য নিতে গেলে। তাকে পাওয়া যায়নি কাজী দেলোয়ার কে। ফোনের মধ্যে তথ্য নিতে জিজ্ঞাসা করা হয় ।দেলোয়ার কাজী ফোনের মধ্যে স্বীকারোক্তি দেন। রুমা আক্তারের বিবাহ আমি সম্পূর্ণ করেছি। কাজী দেলোয়ার রুমার ১৮ বছরের জন্ম সনদপত্র নকল করে বিবাহ সম্পন্ন করে। রুমা আক্তারের জন্ম সনদপত্র ডকুমেন্টস নিয়ে কাজী দেলোয়ার বাল্যবিবাহ করে থাকেন। কোথায় পেলেন ১৮ বছরের জন্ম সনদপত্র। কিভাবে দিলেন রোমার বিবাহ কাজী দেলোয়ার। রেস্ট্রি খাতায় নেই কোন রোমার নাম রোমার স্বামীর নাম। সাদা কাগজে রুমার বিবাহ সম্পন্ন করা হয়। সরকারি রেস্ট্রি খাতাযর কোন ডকুমেন্ট নেই । বলে জানা যায়, সরকারি রেস্ট্রি খাতা চেক করে কোথাও পাওয়া যায়নি রুমার বিবাহর। ঠিকানা। বিবাহর সম্পূর্ণ হওয়া বাল্যবিবাহ কিভাবে দিয়ে থাকেন কাজী দেলোয়ার। কাজী দেলোয়ার কে তদন্ত করে আইনের আওতায় আনার জন্য অনুরোধ করা হল