1. admin@dakbela.com : admin :
নাগরপুরে আহসানুল ইসলাম টিটু এমপি'র উপস্থিতিতে হানাদার মুক্ত দিবস পালিত - ডাক বেলা
মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৩১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সাতক্ষীরায় ইসলামী আন্দোলন কলারোয়া শাখার কমিটি গঠন কালিয়াকৈরে এক পক্ষের চাঁদা তুলা নিয়ে  কুষ্টিয়ায় ধানি জমিতে চোখ রাঙাচ্ছে তামাক। গাজীপুর কাপাসিয়ায় আমরাইদ কারিগরি কলেজে বিএনপি নেতা শাহ্ রিয়াজুল হান্নান সংবর্ধিত পবিত্র কাবাঘরে ‌জয় বাংলা স্লোগান দেওয়া যুবক পদুয়ার হারুন কসবায় চিলড্রেন ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত নবীনগরে মোবাইল চুরির অপবাদ সহ্য করতে না পেরে যুবকের আত্মহত্যা শ্রীপুরে বোতাম তৈরি  কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড! আগুন নিয়ন্ত্রণে ৭টি ইউনিট  রাজশাহীতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল স্বামী-স্ত্রী ও শ্যালিকার আরএমপি’র রাজপাড়া থানার নতুন ভবনের উদ্বোধন

নাগরপুরে আহসানুল ইসলাম টিটু এমপি’র উপস্থিতিতে হানাদার মুক্ত দিবস পালিত

ডাক বেলা ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ৯৭ বার পঠিত

সোলায়মান,স্টাফ রির্পোটার:

টাঙ্গাইলের নাগরপুরে আহসানুল ইসলাম টিটু এমপি’র উপস্থিতিতে হানাদার মুক্ত দিবস পালন করেছে উপজেলা প্রশাসন। শনিবার (৯ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে নাগরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) রেজা মো. গোলাম মাসুম প্রধান এর সভাপতিত্বে সকল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অংশগ্রহণে এই দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হয়।

উক্ত আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন, নাগরপুর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবির, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক (বীর প্রতীক), যুদ্ধকালীন কোম্পানি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন তালুকদার, নাগরপুর উপজেলা সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. সুজায়েত হোসেন, দেলদুয়ার উপজেলা আ. লীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ফজলুল হক, বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম সরোয়ার ছানা, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোকাদ্দেস আলী, পাকুটিয়া ইউপি চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা সিদ্দিকুর রহমান সহ অন্যান্য রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, স্থানীয় সুশীল সমাজ ও বিভিন্ন ইউনিয়নের মুক্তিযোদ্ধা বৃন্দরা।

উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের ৯ ডিসেম্বর এই দিনে বাংলার সূর্য সন্তানেরা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর কবল থেকে নাগরপুর উপজেলাকে মুক্ত করে স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। জয় বাংলা স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে উঠে পুরো নাগরপুর উপজেলা। স্বাধীন বাংলাদেশ গঠনে মুক্তিবাহিনীর বাইরে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পৃথক বাহিনী গড়ে উঠে। এর মধ্যে টাঙ্গাইলের কাদেরিয়া বাহিনী ও বাতেন বাহিনী অন্যতম। এই দুই বাহিনীর বীরত্বপূর্ণ যুদ্ধের কাহিনী সে সময় দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে পড়ে।  সারাদেশের মতো হানাদারদের দ্বারা ক্ষত-বিক্ষত টাঙ্গাইলের সর্ব দক্ষিণে ধলেশ্বরী নদী দ্বারা বিচ্ছিন্ন নাগরপুরকে শত্রু মুক্ত করতে কাদেরিয়া বাহিনী ও বাতেন বাহিনী বেশ কয়েকবার আক্রমণ করলেও চূড়ান্ত সফলতা পেতে সময় লেগে যায় ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরও খবর