কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধি ।
কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুরের দফাদার ফিলিং স্টেশন এর মালিক ও ঠিকাদার, ( জুয়েল রানা ) এবং কুষ্টিয়া সদর উপজেলা প্রকৌশলী হাসান আলীর দুর্নীতিতে তেলেসমাতি কারবার ।
এ যেন দেখার কেউ নেই, ৮ মাস বন্ধ থাকা কাজ মোটা অংকের টাকার বিনিময় পাশ করে দিলেন আসান আলী।
কুষ্টিয়া সদর উপজেলা প্রকৌশলী হাসান আলীর বিরুদ্ধে পাহাড় সমান দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে !
ঠিকাদার নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে রাস্তার কাজ সম্পূর্ণ করছে, কুষ্টিয়া সদর উপজেলা প্রকৌশলী হাসান আলী টাকা খেয়ে অনুমোদন দিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসী, কুষ্টিয়া সদর উপজেলার প্রকৌশলী হাসান আলী দীর্ঘদিন যাবত ভালো মানুষের মুখোশের আড়ালে বসে ঠিকাদারি কোম্পানির হাতেগোনা কয়েকজন ঠিকাদারকে বিভিন্ন রকম সুবিধা দিয়ে নিম্নমানের ইট ও নিম্নমানের রড ও অন্যান্য সামগ্রী দিয়ে বিভিন্ন স্কুলের, ও ব্রিজের কাজ কয়েকজন ঠিকাদার কে দিয়ে করাচ্ছেন বিনিময়ে ঠিকাদারদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন , প্রকৌশলী হাসান আলী। এই হাসান আলীর বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির শেষ কোথায়, উনার খুটির জোর কোথায়। নিম্নমানের কাজ তিনি কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় উপহার দিচ্ছেন । ৮ মাস আগে এই রাস্তার কাজ ব্যাপক অনিয়ম হওয়ায় বন্ধ করে দিয়ে ছিল , কুষ্টিয়া সদর উপজেলা প্রকৌশলী হাসান আলী। তাহলে আবার নতুন করে ঐ রাবিশ ইট দিয়ে কি ভাবে রাস্তার কাজ সম্পুর্ন করলো, এটাই এলাকাবাসী সহ কুষ্টিয়া বাসী জানতে চায় । তাহলে দুর্নীতি ও চাঁদাবাজি ওপেন করছে কারা কর্তৃপক্ষ নাকি সাধারণ মানুষ, নাকি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বিষয়টি নিয়ে সাধারণ জনতার কানাঘুষা । আমরা দুদিন করে কুষ্টিয়া সদর উপজেলা প্রকৌশলী হাসান আলীর সাথে দেখা করে বিষয়টি জানার জন্য ওনার অফিসে গিয়েও দেখা মেলেনি , প্রকৌশলী হাসান আলীর, অফিসের দরজা বন্ধ পেয়ে ব্যর্থ হয়ে ঘুরে এসেছি । নিম্নমানের ইট দেওয়ার কারণে এলাকাবাসী কাজে বাধা দিলে দীর্ঘ ৮ মাস রাস্তার কাজ বন্ধ রাখার পরে কেন আবার ওই রাবিশ ইটের উপরে তাড়াহুড়া করে রাস্তার কাজ সম্পূর্ণ করল এটাই এলাকাবাসী,প্রশাসনের কাছে জানতে চাই ।