বিশেষ প্রতিনিধি
ইসমাইল হোসেন (সাগর)
আজ ১২ ই মে ২০২৪ খ্রিঃ মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ রবিবার বিশ্ব মা দিবস পালিত হচ্ছে,
মা শব্দটি হচ্ছে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ডাক মা,
মা পৃথিবীর মধুর ডাক মা,
যে মায়ের গর্বে ১০ মাস ১০ দিন ছিলাম কতটা কষ্ট পেয়েছেন মা মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়ে আমাদেরকে এই পৃথিবীর আলোর মুখ দেখাইলেন মা,
আধুনিক যুগে মা দিবসের উৎপত্তি যুক্তরাষ্ট্রে থেকে। সেখানে প্রতি বছরের মে মাসের দ্বিতীয় রবিবার পালিত হয় এটি।
এই চিন্তাটা প্রথম আসে ফিলাডেলফিয়ার আনা জারভিসের মাথা থেকে।
তিনি ১৯০৭ সালে ১২ই মে তার মাকে নিয়ে এক ছোট্ট স্মরণসভার আয়োজন করেন।
আনা জারভিসের মা নারীদের একসঙ্গে করে বন্ধুত্ব ও স্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করতেন।
মায়েদের সন্তান মানুষ করাটা যে অনেক পরিশ্রমের কাজ সেটা সবাইকে জানাতে চেয়েছিলেন।
ওয়েস্ট ভার্জিনিয়ার গ্ৰ্যাফটনে আনা জারভিসের মা,আনা রিভস জার্ভিস মায়েদের একটা’ডে ওয়াক’ ক্লাব’ প্রতিষ্ঠা করেন যার লক্ষ্য ছিল শিশু মৃত্যুহার কমিয়ে আনা।
কারণ মিজ জারর্ভিস নিজেও তার নয়টি সন্তান হারিয়েছিলেন।
তিনি মারা যান ১৯০৫ সালের ৯ই মে।
আর তার স্বরণসভার জন্য আনা জার্ভিস ১২ই মে বেছে নেন কারণ ওটাই ছিল তার মা মারা যাবার কাছাকাছি একটা রোববার।
তার মা যে চার্চে যেতেন সেখানে তার মার খেলা উদ্দেশ্য একটি ছোট্ট অনুষ্ঠিতন করেন।
এরপরের পাঁচ বছরের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট উড্রো উইলসন এ দিনটিকে সরকারী ছুটি দিন হিসেবে ঘোষণা করেন।
মা দিবস একেক দেশে একেক ভাবে ও একেক দিনে উদযাপিত হয়
মা দিবস বিশ্বজুড়ে বছরের বিভিন্ন সময় ও বিভিন্ন ঋতুতে
পালিত হতে দেখা যায়।
মা গো মা কত অন্নাই করেছি কত অপরাধ করেছি তবুও তোমার বুকে পেয়েছি ঠাই মা গো তবুও তোমার বুকে পেয়েছি ঠাই,
আমি বারে বারে তোমার বুকে জনম যেন পাই, আমি বারে বারে তোমার বুকে জনম যেন।
পাই মা গো মা।
দুর প্রবাসে থাকি মা গো বড় একা একা শপ্নে ছাড়া যাইনা মা গো একটু তোমায় দেখা,
দুর প্রবাসে থাকি মা গো বড় একা একা শপ্নে ছাড়া যাইনা মা গো একটু তোমায় দেখা,
জানিনা মা কেমন আছো সুখে কিবা দুঃখে আছো জানলে শান্তি পাই,
আমি বারে বারে তোমার বুকে জনম যেন পাই,
আমি বারে বারে তোমার বুকে জনম যেন,
মা গো মা,
কত অন্নাই করেছি কত অপরাধ করেছি তবুও তোমার বুকে পেয়েছি ঠাই মা গো তবুও তোমার বুকে পেয়েছি ঠাই আমি বারে বারে তোমার বুকে জনম যেন পাই আমি বারে বারে তোমার বুকে জনম যেন পাই।